সবেমাত্র আমাদের কাজটা সেরে জুড়িয়ে শুয়ে আছি। দরজায় টোকা দেওয়ার আওয়াজ। বারমুডাটা পরে দরজাটা ফাঁক করে দেখতে গেলো কে এসেছে। আমি চাদরের মধ্যে ঢুকে পড়েছি। জামাকাপড় কিছুই পরা হয়নি। এমনকি ওই জায়গায় বেরোনো নোংরা গুলোও মোছা হয়নি। ও দরজাটা খুলে দিল। একটা মেয়ে ট্রে তে নারকেল তেলের বোতল নিয়ে চলে এসেছে। মেয়েটা নিচে একটা মাদুরি বিছিয়ে দিলো। ওই মেয়েটার দুধগুলো বেরিয়েছিলো তাই আমার একবারেই সহ্য হচ্ছিলো না। ওই মেয়েটা আমার বয়ফ্রেন্ডের পা গুলোতে তেল লাগাতে শুরু করলো। হাত দিয়ে বারমুডাটা উপরের দিকে তুলে দিচ্ছিলো। তারপর ওকে গেঞ্জিটা খুলতে বললো। এটিকে আমি জামা কাপড় না পরে থাকার জন্য উঠতে পারছি না। খাট থেকে দেখলাম ওর গোটা গায়ে হাতে পায়ে তেল মাখাচ্ছে। বারমুডার ভেতর দিয়েও হাত ঢোকাচ্ছে। আমি বেশ খানিকটা রেগে গেলাম। আমি ভাবলাম আমাকে উঠতেই হবে। আমি বিছানার চাদরটা জড়িয়ে উঠতে গেলাম কিন্তু হোঁচট খেয়ে গেলাম। গায়ে কিছু পরা ছিলো না - জামাকাপড় ছাড়াই দৌড়ে বাথরুমে চলে গেলাম। আমি প্রচন্ড লজ্জা পেয়ে গেলাম। উঠে যাওয়ার সময় নোংরা গুলো পা বেয়ে গড়িয়ে নিচে পড়তে লাগলো। খুবই অস্বস্তিকর পরিস্থিতি হয়ে উঠলো। মেয়েটা এক দৃষ্টিতে ওই দিকেই তাকিয়ে থাকলো। মেয়েটা বলল দিদি কিছু ব্যাপার নয় একটা তোয়ালে জড়িয়ে চলে আসুন। আমি বাথরুমে গিয়ে জামা কাপড় না পেয়ে ওকে জামা কাপড়গুলো দিতে বললাম। ও আমার কোনো কথাই কান না দেওয়ায় জন্য আমাকে বাধ্য হয়ে নেকেড ভাবেই বেরিয়ে এসে তোয়ালে টা নিয়ে বাথরুমে ঢুকতে হলো। আমার কেনো জানিনা মনে হলো - মেয়েটা বারমুডার ভেতর দিয়ে অন্য কোথাও হাত ঢুকিয়েছে। ও উঠে বলল আর আমি শুয়ে পড়লাম। আমাকে উল্টিয়ে শুতে বললো। আমার গা হাত পা খুব সুন্দর ভাবে মেসেজ করে দিলো। তারপর চিৎ হয়ে তুললাম। ব্রেস্ট দুটো ভালো ভাবেই ম্যাসেজ করছিলো। তবে তোয়ালে ঢাকা ছিলো। পা মেসেজ করতে করতে দেখি হাত ভিতর দিয়ে আমার ক্লিটোরিসে দিয়ে দিয়েছে। আমি বললাম খুব লজ্জা করছে। মনটা খুবই বলছে টাকা তো এমনিতেই ওই জায়গাটা নোংরা করে রেখেছে। আমি টিস্যু পেপার দিয়ে পরিষ্কার করে দিচ্ছি। বাকিটা আর বলবো না তোদের খুবই লজ্জাকর। যাইহোক এক্সট্রা আরো ২০০ টাকা চাইলো। টাকা দিয়ে বিদায় করলাম।
কৌতূহলবসত ডাস্টবিনটা পা দিয়ে খুললাম। ওই ডাস্টবিনের মধ্যে খুব কম করে গোটা ১২-১৪ টা ইউজ করা কনডমের প্যাকেজ পড়ে আছে। কনডমের মধ্যে বীর্য ভর্তি। বেশি দিন আগের নয়। দেখে মনে হচ্ছে একদম টাটকা। একটা নোংরা ছেঁড়া প্যান্টিও তার মধ্যে পড়ে আছে। ও বাথরুমে যেতেই আমি হাত দিয়ে একটা কন্ডম তুলে দেখি ভিতরে বীর্য আর বাইরে টাটকা রক্ত লাগা। সবগুলো ইউজ করা কন্ডমে রক্ত নেই। তার মানে একজনের কাণ্ড নয়। দুটো কনডম দুটো ফুটোতে ঢুকেছে। ছেঁড়া প্যান্টিতে দেখি চাপ চাপ বেশ অনেকটাই রক্ত ! যাই হোক - কলিং বেল বাজলো। দরজা খুলতেই দেখে একটা মেয়ে - বললো লাগবে ? পরনের ড্রেসটা এতোটাই ট্রান্সপারেন্ট ছিলো যে গোলাপি রঙের জামাতে দুধ এমনকি নিপল গুলোও পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে। পরিষ্কার বুঝতে পারলাম এই মেয়েগুলো সুবিধের নয়। সবকিছু দেখানোর জন্যই এরকম ড্রেস পরে আছে। ডাকলেই রুমে চলে আসবে। সন্ধ্যের থেকে অন্য একটা মেয়ে এলো - বললো মেসেজ লাগলে বলবেন। সারা বডি মেসেজ করে দিই। একজনকে মেসেজ করে দিতে হলে দেড় হাজার টাকা দুজনকে হলে ২০০০ টাকা নিই। আমি না বলে দিলাম। খানিক বাদে ও নিচ থেকে ঘুরে এসে ও আমাকে বললো একটা মেয়েকে বলেছি ১০০০ টাকা নেবে আর আমাদের দুজনকেই ম্যাসেজ করে দেবে । আমি বললাম তোমাকেও মেয়েরা ম্যাসাজ করবে নাকি ? আমাকে বললো তুমি তো আছো..... কি হয়েছে তাতে ! যদিও আমার মন থেকে খুব একটা মত নেই। ও বলল চলো তাড়াতাড়ি কাজ সেরে নিই ...... অন্য কেউ তার মধ্যে এসে পড়লে মুশকিল আছে।
মন্দারমনিতে একটা হোটেল আছে 'ড্রেজারহাট'। পেছনের দিকে সি ব্লক কেবলমাত্র কাপলদেরই ভাড়া দেওয়া হয়। ২৮০০+ জি.এস.টি. - ফ্রি ব্রেকফাস্ট। খুব সুন্দর রুমগুলো। প্রথমবার এই হোটেলে ঢুকেই দেখি রুমে ১২ টা ডুরেক্স এর কনডম এর প্যাকেট, একটা লুবরিকেটিং জেল ,১ টা আই পিলের প্যাকেট, অনেকগুলো টিস্যু পেপার, সাবান, শ্যাম্পু, তোয়ালে সব বিছানায় সাজানো আছে। খাটের পাশে একটা ছোটো ডাস্টবিন রাখা আছে তার সাইডে প্রিন্ট করে লেখা আছে "কনডম ডাস্টবিন ছাড়া অন্য কোথাও ফেলিবেন না " সেখানে রুম বয় নেই। সব রুম গার্ল। ছোটো ছোটো বাচ্চা মেয়েগুলো বিছানা পত্র ঠিক করে দিয়ে যাচ্ছে। না জলের বোতল দিয়ে গেলো। এগুলো কিছু লাগলে বেল টিপবেন বলে চলে গেলো। পরের ঘটনাগুলো বলছি ....